Header Ads

Header ADS

৪র্থ/// ১৪ই ফেব্রুয়ারি ( বিশ্বভালবাসা দিবস ) বা ভ্যালেন্টাইন্স ডে উৎপত্তির ইতিহাস। ৪র্থ পার্টঃ

৪র্থ/// ১৪ই ফেব্রুয়ারি (বিশ্বভালবাসা দিবস)বা ভ্যালেন্টাইন্স ডে উৎপত্তির ইতিহাস। ৩য় পার্টঃ

ইতিপূর্বে আমরা আলোচনা করেছি, ভালবাসা দিবসে উৎপত্তি ও ক্রম বিকাস, বাস্তবতার নিরিখে ভালবাসা দিব, ভালবাসার সংজ্ঞা, প্রকারভেদ। আজ আমরা আলোনচা করব, ভালবাসার উৎপত্তি সম্পর্কে, ভালবাসার বৈধতা ও অবৈধতা, অবৈধ ভালবাসার পররিনাম, কেন আমরা এই ভালবাসা দিবস পালন করবনা, করলে কি হবে ইত্যাদি সম্পর্কে।


ভালবাসার উৎপত্তি কোথায়ঃ   

ভালবাসার সৃষ্টি মহান আল্লাহর কাছ থেকে। ভালবাসার উৎপত্তি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে থেকে। এই মর্মে গত বছর এক সুনাম ধন্য শাইখের মুখে চট্টগ্রাম জমিয়তে আহলে হাদিস জামে মসজিদে ১৪ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে একটা হাদিস শুনে ছিলাম। তবে এর উৎস সম্পর্কে আমি তেমন কিছু জানিনা। হাদিস টা হল-
"মহান আল্লাহ ১০০ টা ভালবাসা সৃষ্টি করেছেন। তা থেকে তিনি ৯৯ ভাগ নিজের কাছে রেখে ১ ভাগ তিনি সমস্ত সৃষ্টির মাঝে ভাগ করে দেলেন।" 
 মাত্র একভাগ ভালবাসার কারণে আমাদের মাঝে এত ভালবাসাভাসি, আর কত কি। অথচ সমস্ত সৃষ্টি কূলের মাঝে মাত্র এক ভাগ বা ১% ভালবাসা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তার বান্দাদেরকে কতটুকু ভালবাসেন, তার তুলনা হয়ই না।
একদিন নবী সঃ সাহবী রাঃ গনেরকে নিয়ে বসে ছিলে। তখন সেখানে কম্বল পরিহিত জনৈক ব্যক্তি হাযির হয়, যার হাতে কিছু জিনিস ছিল। তখন সে বলেঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ!আমি আপনাকে দেখার পর যখন আপনার নিকট আসছিলাম, তখন পথিমধ্যে একটা ঝোপের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলাম। তখন সেখানে আমি চড়ুই পাখির বাচ্চার কিচিরমিচির শব্দ শুনতে পাই, যাদের ধরে আমি আমার কম্বলের মাঝে রাখি। এ সময় এদের মা এসে আমার মাথার উপর ঘুরতে থাকে। তখন আমি বাচ্চাদের উপর হতে কম্বল সরিয়ে নিলে তৎক্ষণাৎ চড়ুই পাখিটি তার বাচ্চাদের উপর আছড়ে পড়ে। ফলে আমি এদের সকলকে আমার কম্বলের মাঝে জড়িয়ে ফেলি। তখন তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তুমি ওদের এখানে রেখে দাও। তখন আমি ওদের সেখানে রেখে দেই, কিন্তু সে সময়ও ওদের মা বাচ্চার কাছেই ছিল।
খন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা কি চড়ুই পাখিটির তার শাবকের প্রতি ভালবাসা দেখে বিস্মিত হয়েছ? তখন তারা বলেনঃ হাঁ, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! তিনি বলেনঃ ঐ যাতের শপথ! যিনি আমাকে সত্য নবী হিসাবে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ্‌ তাঁর বান্দাদের উপর এর চাইতেও বেশী স্নেহশীল, যতটুকু এ পাখি তার বাচ্চাদের প্রতি স্নেহপ্রবণ। তুমি এদের সেখানে রেখে এস, যেখান থেকে তাদের নিয়ে এসেছ এবং ওদের মাতাকেও রেখে এসো। এরপর তিনি তাদের (বাসায়) ফেরত দিয়ে আসেন। ১,(সুনানে আবুদাউদ, হাঃ ৩০৭৭। হাদিসের মানঃ যঈফ)
এ ছাড়া যখন কোন বান্দা আল্লাহর ভালবাসা পাবার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে তখন আল্লাহ জিবরাইল আঃ বলেন," আমি ও মুক বান্দাকে ভালবাসি সূতরাং তুমিও তাকে ভালবাসবে। তখন জিবরাইল আঃ ও আরাস বহনকরী ফেরেস্তারা একে অপরকে বলতে থাকে আল্লাহ ওমুক কে ভালবাসেন। এভাবে আসমানবাসীরা ও তাকে ভালবাসতে থাকে ফলে তার জন্য জমিনে ভালবাসা নেমে আসে। ২ ( সহীহুল বোখারী ইঃফাঃ ৫৬১৪, হাদীসের মান সহীহ ) 
এথেকে বুঝা যায় যে ভালবাসা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। যা সর্বজন সিদ্ধ।

আর ভাবাসা একটা ইবাদাতঃ 

কারণ মহা নবী সঃ ইরশাদ করেন ৮ জন ব্যাক্তি হাশরের মাঠে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামী আরশের নিচে ছযা পাব। তার মাঝে একজন হল যে আল্লাহর জন্য ভালবাসবে, এবং আল্লাহর জন্য শত্রুতা করবে। (মুয়াত্তায়ি মালিকঃ হাঃ ১৭৭৬)

      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلَاثٌ مَنْ كُنَّ فِيهِ وَجَدَ بِهِنَّ حَلَاوَةَ الْإِيمَانِ وَطَعْمَهُ أَنْ يَكُونَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ وَرَسُولُهُ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِمَّا سِوَاهُمَا وَأَنْ يُحِبَّ فِي اللَّهِ وَأَنْ يَبْغُضَ فِي اللَّهِ وَأَنْ تُوقَدَ نَارٌ عَظِيمَةٌ فَيَقَعَ فِيهَا أَحَبَّ إِلَيْهِ مِنْ أَنْ يُشْرِكَ بِاللَّهِ شَيْئًا


ইসহাক ইবন ইবরাহীম (রহঃ) ... আনাস ইবন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যার মধ্যে তিনটি গুণ থাকে সে ঈমানের স্বাদ ও মিষ্টতা পেয়ে যায়; (১) যার নিকট আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল অন্য সব কিছু অপেক্ষা বেশি প্রিয়; (২) যে আল্লাহর জন্য ভালবাসা রাখে এবং আল্লাহর জন্য শত্রুতা পোষণ করে; (৩) আর যদি ভয়াবহ আগুন প্রজ্জ্বলিত করা হয়, তবে তাতে প্রবেশ করা তার নিকট আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা অপেক্ষা বেশি পসন্দনীয় হয়। ( সহীহুুল বোখারী, হাাঃ ৪৯৮৭)
এই মর্মে বহু হাদীস আছে যা আলোচনা করে আলোচনা আরো দীর্ঘ করতে চাই না।       

বৈধ ভালবাসা ও অবৈধতা ভালবাসাঃ

"যে ভালবাসায় কেবল মাত্র আল্লাহর জন্য (আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য) বা আল্লাহর নির্দেশ পালন কিংবা মানবিক বৈধ দায়িত্ব পালন করার জন্য তাই কেবল বৈধ ভালবাসা। "
"যে ভালবাসা মাঝে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নয়, নির্দেশ পলনে ও নয়, কেবল বিবাহ বহির্ভূত যৌবিক ও অথবা দুনিয়াবী কোন চাহিদা বা সার্থের জন্য হয়ে থাকে তা হল অবৈধ ভালবাসা।" 
বৈধ ভালবাসা করার প্রতি আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। আর আল্লাহর নির্দেশ পলনই হল ইবাদত। আর পক্ষান্তরে আল্লাহর নির্দেশের বিরুধীতা হল পাপ তো বটে তবে হরাম কাজ ও বটে। কোন সন্দেহ নেই অবৈধ ভালবাসা যে হরাম।

প্রচলিত ভালবাসার মূল্যায়নঃ

এখন আপনার মনে একটা পশ্ন আসতে পারে যদি ভালবাসা হারাম হয়, তবে কেন মানুষ বলে "স্বর্গ থেকে আসে প্রেম স্বর্গে যায় চলে।" এসব কি মিথ্যা? কি সব এই বাচ্চা ছেলে।

হ্যাঁ, আমি বলছি এই কথাটা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য, তাদের ধর্মীয় কথা। সনাতন ধর্মের একটা অংশ হল প্রেমলীলা। সনাতন ধর্মে প্রেম না করলে সিদ্ধি হয়ানা। রাঁধা- কৃঞ্চের, রজকিনী - চণ্ডীদাঁসের প্রেম লীলা তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তাই এটা সনাতন ধর্মের জন্য প্রযোজ্য, মুসলিমদের জন্য নয়। অপনি যদি প্রেমক স্বর্গের ফুল মানেন তবে আপনি সনাতন ধর্মের একটা ধর্মিয় বিধান মানলেন। আরো একটা কথা হল, স্বর্গের ফুল বলা হয়, জান্নাতের নয়। মুসলিমরা আজো জান্নাত বলে স্বর্গ নয়।

এবার হয়তো বলবেন লাইলি- মজনু?
মনে রাখা দরকার, লাইলি-মজনু ইসলামের কিছুই না। তাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই। লাইলি মুজনুর কাহিনি  লাইলি - মজনু ঘটনাটস কতটুকু সত্য তা নিয়ে যেষ্ট্য সন্দেহ রয়েছে। এ সম্পর্কে যে ফরসিয়ান উপকথা হতে যে টুকু জানা যায়, তা হল লাইলি ও মজনু ছিল ফারস্যের নাগরিক তারা ছোট বেলা হতে একে অপরকে ভালবাসত। তারা প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হয়, একে আপকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবে না। তাদের এই ভালবাসার কথা জানা জানি হলে লাইলির মা লাইলিকে গৃহ বন্দী করে। লাইলিকে অন্যত্র বিয়ে দিতে মনস্থির করে। এর পর মজনু লাইলিকে দেখার জন্য অন্ধ ফকির বেশে কয়েক বার লাইলির বাড়িতে গিয়ে লাইলির সাথে সাক্ষাৎ করে। এ কথা লাইলির বাবা জানতে পেরে পাড়ার ছেলেদেরকে মজনু কে মরে ফেলতে বলে। তার মজনুকে না মেরে আধা মরা করে জঙ্গলে পেলে দেয়। মজুন বড়িঘর ছেড়ে  জঙ্গলে লাইলির হাউমাউকরে কাঁদতো আর ঘুরে বেড়াতো।

এদিকে মজনুর বাবা মুজনুকে খুজতে খুজতে জঙ্গলে গিয়ে মজনুকে পেয়ে বাড়িতে নিয়ে আসার কথা বললে। মজনু তাতে রাজি হয় নি। পরে মজনুর একটা পন্দ্বি এটে নলে লাইলি তাদের বাড়িতে আছে। তখন মুজন তার বাবার সাথে বাড়ি যেতে রাজি হয়। কিন্তু বাড়ি গিয়ে লাইলি মুজন না পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গেপড়লে মুজনুর জ্ঞানী গুণীদের পরামর্শেে মুজনুর বাবা মুজনুর চোখের নিচে লাইলি পায়ের নিচের মটি এনে মুজনুর চোখের নিচে লাগিয়ে দেয় ফলে মজনু লাইলির পয়ের নিচের মাটি ধুয়ে যাবার ভয়ে কান্না বন্ধ করে দেয়। মজনুর বাবা কথা দেয় লাইলিকে মুজনুর বৌ করে আনবেন।

এদিকে লাইলির বাবাকে মুজনুর বাবা বিয়ের প্রস্তাব দিলে লাইলির বাবা কিছুতেই পাগল ছেলের থেকে মেয়ে বিয়ে দিনেনা বলে জানিয়ে দেন। তখন মুজনুর বাবা বলেন মুজনু তো লাইলিকে পেলে সুস্থ হয়ে যাবে, এছাড়াও তিনি বহু উট, গরু, মহিষের, ইত্যাদির বিনিময়ে লাইলিকে পুত্র বধু হিসেবে চাই। এবার তিনি রাজি হন, কিন্তু বিয়ের দিন মুজনু বর বেশে লাইলিদের বাড়িতে এলে ঐ বাড়ির কুকুর কে দেখে জড়িয়ে ধরে আদর দিতে থাকে। ফলে লাইলির বাবা এমন পাগল ছেলে থেক ময়েকে বিয়ের অস্বীকার করেন। ফলে বিয়ে ভেঙ্গে যায়। মুজনু আবার জঙ্গলে চলে যায়।

কিছু দিন পর লাইলির মা লাইলিকে অন্য জায়গায় বিয়ে দেয়। কিন্তু লাইলি বাসর রাতে তামীকে পা দিয়ে আঘাত করলে, লজ্জায় স্বামী আর কোনদিন লাইলির কাছে আসেনি। এর কিছু দিন পর লাইলি তার পরিবারের সবাই মিলে জঙ্গলেে গেলে, লাইলি তার মুজনুকে দেখতে পায়। সবার চোখে ধুলাদিয়ে লাইলি মুজনুর সাখে দেখা করে, পালিয়ে বিয়ে করতে বলে। মজুন তখন বলে আমি গোপনে তোমাকে বিয়ে করলে সমাজের কেউ আমাদের মেনে নেবেনা। তখন তারা তোমাকে আমার থেকে ছিনিয়ে নিবে। বরং তুমি বলে যাও। তখন লাইলি আগত্যে চলে যায়। আর তার কিছু দিনপর লাইলি মুজনুর শোকে  মারা যায়। মৃত্যুর সময় লাইলি তার মা শেষ অনুরোধ করে, যেন মুজনকে  লাইলিকে মৃত্যুর সংবাদ দেয়। শেষ অনুরোধ হিসাবে লাইলির তা রাখে, মুজনুকে লাইলির মৃত্যুর সংবাদ দেয়। মৃত্যুর খবর পেয়ে মুজনু লাইলিদের বাড়িতে এসে লোকজনকে লাইলির কবর কোথায় জানতে চায় । কেউ তা দেয়নি। সবার কথাছিল যদি লাইলি-মুজনুর প্রেম সাত্য হয় তবে নিজে নিজেই লাইলির কবর বের করতে পারবে। সত্যিই তাই হল মুজনু লাইলির কবর খুঁজে তার কবরের উপর মাথা রেখে মুজনু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে।

এই ছিল রূপকথার কাহিনি ৷ যার কোন ভিত্তি বা দলিল পাওয়া যায়না। পাওয়া যায়না লাইলি-মুজনুর পিত্রি পরিচয়, জন্মস্থান, সময়কাল, কোন শাসনামল, ফারস্যের কোন এলাকায় জন্ম। ইত্যাদি সম্পর্কে ঐতিহাসিক কোন দলিল প্রমাণ পাওয়া যায় না। এটাকে কেবল মাত্র রূপকথার কাহিনি বলাচলে।

প্রশ্ন হতে পারে কি করে এই রূপকথা আমাদের সমাজে প্রচলিত হল। আসল কথা ইসলাম ফারসিয়ানদের ধর্ম ছিল অগ্নি পূজার ধর্ম। তাদের ধর্মে প্রেম নিবেদন একটা পবিত্র কাজ বলে বিবেচিত হত। যা আমরা প্রচীন ফারসি সাহিত্যে দপখতে পাই। তারা ইসলাম গ্রহণ করলেও কিন্তু প্রেম রোগের থেকে যায় তাকে বৈধ তারা সৃষ্টিতে, স্রষ্টায় প্রেম, তাউপ তথা সুফিবাদের জন্মদেয়। এর পর তারা সৃষ্টিকর্তার প্রেমের প্রচার করে থাকে। যথন সৃষ্টিকর্তার প্রেম প্রসারতা লাভ করে। তখন তার একবার, বিবাহিত জীবনের প্রেম, সর্বশেষ বিবাহ বহির্ভূবত প্রেমের মত নিকৃষ্ট ও জগন্ন বিষয়কে তারা প্রচার করতে থাকে। আর এর স্রষ্ট্রার প্রেমের প্রচারক হল সুফিরা।

ভারত বর্ষে কি ভাবে প্রসার লাভ করে। আমরা সবাই জানি ফারসিয়ানদের মাঝে এই উপমহাদেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসারতা লাভ করে। ধর্ম প্রচার করী অধিকাংশ ছিল ফারসিয়ান সুফী। তারা মানুষকে সৃষ্টিকর্তার প্রেম শিক্ষা দিতেন। হিন্দু ধর্ম থেকে ধর্মান্তরীত নও মুলিমঘণ যখন তাদের প্রতিবেশী হিন্দুদের সাথে মিলিত হত তখন হিন্দুরা নওমুসলিমদের প্রেম সম্পর্কে তৃস্কৃত হত। তখন সুফীরা প্রেমকে বৈধ করার জন্য লাইলি- মুজনুর প্রেম নামক রূপকথা আবির্ভাব করে। ফলে মানুষ প্রচার করতে থাকে প্রেম স্বর্গের ফুল। দৌলত উজির রচনা করেন, লাইলি-মুজনু নামক উপেক্ষান। তার পর প্রচলিত হয় শিরি-ফরহাদ সহ নানা মিথ্যাচারের গল্প। এই মিথ্যুকরা এত মিথ্যুক যে স্বয়ং আল্লাহর নবী ইউসুফ আঃ কে ছাড় দেয় নি।

চলবে।
ইংশা আল্লাহ.......

No comments

Theme images by Deejpilot. Powered by Blogger.