কোন কোম্পানিতে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য সিলেক্ট করবেন?
কোন কোম্পানিতে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য সিলেক্ট করবেন?
কোম্পানিগুলোর এক্টিভিটি বিশ্লেষণ করলে, আমরা দুই ভাগে বিভক্ত করতে পারি।
১। কোম্পানিবান্ধবঃ
যে সকল কোম্পানি কেবলমাত্র কোম্পানির স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়, সেগুলো হল কোম্পানি বান্ধব।
এই সকল কোম্পানিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এমপ্লয়ীদের সুযোগ-সুবিধার কথা বিবেচনা করা হয় না। কেবলমাত্র কোম্পানির স্বার্থ কি প্রাধান্য দেওয়া হয়। এই লক্ষ্যে তারা এমনভাবে নীতি প্রণয়ন করে অথবা টার্গেট নির্ধারণ করে যাতে এমপ্লয়িরা তা কোনোভাবেই অ্যাচিভ করতে সক্ষম না হয়। আর যদি কোন না কোন ভাবে টার্গেট অ্যাসিভ করতে সক্ষম হয়, তখন বিভিন্ন চুতা খোঁজে। যাহা পূর্বে টার্গেট দেওয়ার সময় স্পষ্ট করা উচিত ছিল। এই জাতীয় কোম্পানিগুলো সাধারণ আত্মকেন্দ্রিক হয়ে থাকে।
২। এমপ্লয়িবান্ধবঃ
যে সকল কোম্পানি তাদের নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোম্পানির স্বার্থ এবং এমপ্লয়িদের সমানভাবে বিবেচনায় এনে নীতি নির্ধারণ করে থাকে বা টার্গেট নির্ধারণ করে থাকে। এ সকল কোম্পানি হল এমপ্লয়ী বান্ধব কোম্পানি। ক্যারিয়ার বিল্ডাফের জন্য এ সকল কোম্পানির সবচাইতে বেশি উপযোগী। এ সমস্ত কোম্পানিগুলো সাধারণত নিজেদের ব্যবসার সাথে সাথে সেবামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। তারা ব্যবসাকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান মনে করে। অর্থাৎ তারা মানুষকে সেবা দিয়ে অর্থ উপার্জন করে।
No comments